সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান – ট্রপিক্যাল রেইন ফরেস্ট । প্রকৃতি প্রেমীর জন্য উত্তম স্থান

  লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান – ট্রপিক্যাল রেইন ফরেস্ট, জীব বৈচিত্রের স্থান । লাউয়াছড়ায় আপনাকে স্বাগতম। যারা প্রকৃতি ও জঙ্গল পছন্দ করেন তাদের জন্য উত্তম জায়গা হচ্ছে লাউয়াছড়া বন। এখানে রয়েছে অনেক পায়ে হাঠা পথ। লাউয়াছড়া হচ্ছে মিশ্র চিরহরিৎ বন। তাছাড়া অনেক বন্য প্রানী রয়েছে। অনেক্ষন হাঠলে কিছু বন্যপ্রানী দেখতে পারবেন। অফিসিয়েলি ৩ টি ভ্রমণ পথ রয়েছে। আধা ঘন্টার পায়ে হাঁটা পথ-  এই পথে হাঠলে আপনি দেখতে ও পারবেন, কুলো বানর, সিংহ বানর, চশমা পড়া হনুমান, মুখ পুড়া হনুমান ও উল্লুখ। তবে নিরবতা বন্য প্রানীর দেখা মিলে। যেদিন বেশি পর্যটক ভিড় করে, সে দিন দেখার সম্ভাবনা কম। প্রত্যেকটি প্রানীর অবস্থান আপনি না জানতে পারেন। তাই একজন গাইড সাথে নিয়ে ঘুরতে পারেন। সঠিক তথ্য পাবেন ও নির্দিষ্ট সময়ে ভ্রমণ করতে পারবেন। ১ ঘন্টার পায়ে হাঁটা পথ-  এই পথে হাঠলে আপনি দেখতে ও পারবেন, কুলো বানর, সিংহ বানর, চশমা পড়া হনুমান, মুখ পুড়া হনুমান ও উল্লুখ। তবে নিরবতা বন্য প্রানীর দেখা মিলে। যেদিন বেশি পর্যটক ভিড় করে, সে দিন দেখার সম্ভাবনা কম। প্রত্যেকটি প্রানীর অবস্থান আপনি না জানতে পারেন। তাই একজন গাইড সাথে নিয়ে ঘুরতে পার...
সাম্প্রতিক পোস্টগুলি

করোনা একটি মহামারী রোগ

করোনা একটি মহামারী রোগ করোনা একটি মহামারী রোগ এই বিশ্বে আবির্ভাব হয়েছিল। মানুষের মনে ভয় ভীতি আতঙ্কে ছিল। যখন আরম্ভ হয়েছিল  

বাংলাদেশে দেখার কি কি আছে?

বাংলাদেশে দেখার কি কি আছে? বাংলাদেশ এখন ও অনেকের কাছে অজানা। বিশেষ করে বিদেশিদের কাছে। কারন ইহা একটি ছোট্ট দেশ। ধীরে ধীরে    পর্যটনের পরিচিতি লাভ করতেছে। বাংলাদেশে দেখার অনেক কিছু রয়েছে। কিছু স্থানের নাম নিছে দেওয়া হলো। ·           কক্স বাজার হচ্ছে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত। দেশি বিদেশি পর্যটকের ভিড় লেগেই থাকে সব সময়। এই সমুদ্র সৈকত চিটাগাং বিভাগে অবস্থিত। সূর্য অস্ত দেখার উত্তম স্থান। ·           সুন্দরবন হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন। এই বনকে আবার রয়েল বেঙ্গল টাইগার (বাংলার বাঘ) এর বাড়ি বলা হয়। বিশ্বের ম্যানগ্রোভ বনটি খুলনা বিভাগে অবস্থিত। ·           ষাট গম্বুজ মসজিদ। ইউনেস্কো ঘোষিত ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে পরিচিত। ·           বরিশালের ভাসমান বাজার। খুব ভোরে ক্রেতা বিক্রেতা ভিড় করেন বাজারে। প্রত্যেক লোকই তাদের নৌকা ব্যবহার করে বাজার হাঁট করেন। ·       ...

ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা ও অসুবিধা

ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা ও অসুবিধা গুলো নিচে দেওয়া হলোঃ সুবিধা অসুবিধা খুব সহজেই যোগাযোগ করা যায়। চোখের ক্ষতি হয়। খরচ কম। মানুসিক অসান্তি তৈরি হয়। সময় কম লাগে।   বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত একই নেট ওয়ার্ক এর মধ্যে আনা যায়।  

সিলেট ভ্রমনের আকর্ষনীয় স্থান সমুহ

সিলেট ভ্রমনের আকর্ষনীয় স্থান সমুহঃ হজরত শাহ জালাল (রঃ) মাজার, হজরত শাহ পরান (রঃ) মাজার, রাতারগুল সোয়াম ফরেস্ট, বিচনা কান্দি, গোয়াইন ঘাট, জাফলং, চা বাগান, লালাখাল, খাদিম নগর ন্যাশনাল পার্ক ও হাকালুকি হাওর।

শ্রীমঙ্গলের গাইডের নাম দেওয়া হলো

শ্রীমঙ্গলে আপনাকে স্বাগতম। এখানে ভ্রমনের অনেক আকর্ষণীয় স্থান রয়েছে। শ্রীমঙ্গল ভ্রমনের জন্য আপনার সহযোগী বা গাইড ভাড়া করে নিতে পারেন যাতে আপনার ভ্রমন সুন্দর ও সঠিক ভাবে হয়। গাইড ছাড়া সঠিক তথ্য পাবেন না, সঠিক সময়ে গুরুত্তপূর্ণ জায়গা ভ্রমন করা সম্ভব হবে না। তাই এখানে কিছু দক্ষ গাইড রয়েছে। এই ওয়েব সাইটে যোগাযোগ করুন গাইড বা ভ্রমন সম্পর্কিত কোন সার্ভিস নেওয়ার জন্য।  • দীর্ঘ মেয়াদি পেশা অনুযায়ী তাদের নাম দেওয়া হলোঃ  • (১) খালেদ হোসেন, মিশনরোড, শ্রীমঙ্গল। যেকোন  ধরনের ভ্রমণ সার্ভিস ব্যাবস্থা করে থাকেন।  • (২) রেজবী, শ্রীমঙ্গল। ভ্রমণ গাইডের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন। তিনি দক্ষ গাইড এর ব্যবস্থা করে থাকেন। ০১৬ ৭২ ২০ ১৩ ৪৬  • (৩) রুজি – সিলেট বিভাগের একমাত্র প্রথম ভ্রমণ গাইড। এই মহিলা ভ্রমণ পথ পদর্শক হিসেবে অনেক দিন ধরে কাজ করেন। উপরে রেজবীর সাথে যোগাযোগ করে উনাকে বুকিং করতে পারেন।   • (৪) শ্যামল – পরিবেশ বান্ধব ভ্রমণ পথ পদর্শক। পাখি ও বন্য প্রানী নিয়ে বেশি কাজ করেন।   • (৫) মানিক – সিলেট বিভাগে এই লোক কাজ করেন।   • (৬) ইউসুফ – দক্...

শ্রীমঙ্গল এর হোটেল লিস্ট

শ্রীমঙ্গল এর হোটেল লিস্ট পর্যটকদের সুবিধার্থে কিছু ব্যবসায়ী আবাসন ব্যাবস্থা করেছেন। সব ধরনের হোটেল রয়েছে এখানে। যারা বাজেট হোটেলে থাকতে চান তাদের জন্য অনেক হোটেল শ্রীমঙ্গলে রয়েছে। মোট হোটেল প্রায় ৫০ টি। বাজেট হোটেল ও পাঁচ তারকা মানের হোটেল আছে। প্রত্যেক হোটেল ১০০ ভাগ নিরাপত্তা রয়েছে। কয়েকটি হোটেলের নাম হলোঃ (১) গ্র্যান্ড সুলতান রিজোর্ট (২) দুসাই রিজোর্ট (৩) নভেম রিজোর্ট (৪) আমার বাড়ী রিজোর্ট (৫) টি হ্যাভেন রিজোর্ট (৬) গ্র্যান্ড সেলিম রিজোর্ট (৭) বালিশিরা রিজোর্ট (৮) হোটেল চা (৯) শান্তি বাড়ী কটেজ (১০) নিসর্গ কটেজ (১১) শ্রীমঙ্গল ইন (১২) টি টাউন হোটেল (১৩) গ্রীন লিফ গেস্ট হাউস (১৪) প্লাজা হোটেল (১৫) লেমন গার্ডেন রিজোর্ট (১৬) গ্রান্ড হোটেল (১৭) নিউ রেডিসন হোটেল (১৮) হার্মিটেজ গেস্ট হাউস।