সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

Bangladesh লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বাংলাদেশে দেখার কি কি আছে?

বাংলাদেশে দেখার কি কি আছে? বাংলাদেশ এখন ও অনেকের কাছে অজানা। বিশেষ করে বিদেশিদের কাছে। কারন ইহা একটি ছোট্ট দেশ। ধীরে ধীরে    পর্যটনের পরিচিতি লাভ করতেছে। বাংলাদেশে দেখার অনেক কিছু রয়েছে। কিছু স্থানের নাম নিছে দেওয়া হলো। ·           কক্স বাজার হচ্ছে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত। দেশি বিদেশি পর্যটকের ভিড় লেগেই থাকে সব সময়। এই সমুদ্র সৈকত চিটাগাং বিভাগে অবস্থিত। সূর্য অস্ত দেখার উত্তম স্থান। ·           সুন্দরবন হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন। এই বনকে আবার রয়েল বেঙ্গল টাইগার (বাংলার বাঘ) এর বাড়ি বলা হয়। বিশ্বের ম্যানগ্রোভ বনটি খুলনা বিভাগে অবস্থিত। ·           ষাট গম্বুজ মসজিদ। ইউনেস্কো ঘোষিত ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে পরিচিত। ·           বরিশালের ভাসমান বাজার। খুব ভোরে ক্রেতা বিক্রেতা ভিড় করেন বাজারে। প্রত্যেক লোকই তাদের নৌকা ব্যবহার করে বাজার হাঁট করেন। ·       ...

শ্রীমঙ্গলে রেস্টুরেন্ট এর তালিকা

শ্রীমঙ্গলে রেস্টুরেন্ট এর তালিকা চায়ের রাজধানী বলে খ্যাত শ্রীমঙ্গল। তাই এই স্থানের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে দিন দিন। তার সাথে পর্যটকের মনে বাসা বাঁধে শ্রীমঙ্গল দেখার। যদিও শহর টি ছোট, একটি উপজেলা তবুও অনেক গুনে গুণান্বিত। এর প্রচার প্রসার জেলার চেয়েও বেশি। এক সময় ব্রিটিশের অবস্থান এখানেই ছিল বেশি। দিন দিন দেশি বিদেশি পর্যটকের আগমনে স্থানীয় লোকেরা রেস্টুরেন্ট খুলেছেন শ্রীমঙ্গলে । কয়েকটি রেস্টুরেন্টের নাম এখানে দেয়া হলো ।     ( ১ ) কুটুমবাড়ি - খুবই জনপ্রিয় খাবার পরিবেশনকারী রেস্তোরা। অনেক দিন ধরে সুনাম ধরে রাখছে কারন তাদের খাবারের মান ভালো, পরিবেশ ও ভালো। অর্ডারের পরই খাবার রান্না করা হয়।   তার মানে হচ্ছে টাটকা খাবার। সব ধরনের দেশি ও ইন্ডিয়ান খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে। পার্সেলে খাবার নেওয়া যায়। শহরের প্রান কেন্দ্রে স্টেশন রোড এ চৌমুহনা সংলগ্ন এই রেস্টুরেন্ট এর অবস্থান। দুপুরের ও রাতের খাবার এর ব্যবস্থা এই রেস্টুরেন্ট করে থাকে। পর্যটকের জন্য পরিবেশ বান্ধব রেস্তোরা।     ( ২ ) পানসী -  ভালো রুচি সম্মত খাবার পাওয়া যায়। ক...

চা বাগান ভ্রমন । চায়ের রাজধানীতে আপনাকে স্বাগতম

চা বাগান ভ্রমন । চায়ের রাজধানীতে আপনাকে স্বাগতম চায়ের রাজধানীতে আপনাকে স্বাগতম। দুটি পাতা একটি কুঁড়ির দেশ শ্রীমঙ্গল। সিলেট বিভাগের শ্রীমঙ্গল একটি উপজেলা সেখানে রয়েছে অসংখ্য চা বাগান। চারিদিকে অনেক সবুজ গালিচার মতো চা বাগান থাকার কারনে শ্রীমঙ্গলকে চায়ের রাজধানী বলে পরিচিত। বেশিরভাগ চা বাগান এই এলাকাতে। পাহাড়ী এলাকায় চা বাগান যেন সবুজের সমারোহ। চারিদিকে সবুজ আর সবুজ। তাকালেই দেখা যায় সবুজ কার্পেটের মতো বিস্তির্ন এলাকা কোথাও পাহাড়ী উপত্যকা যেন শিল্পির হাতে গড়া। সবুজ চায়ের বাগান মনের গ্লানি দূর করে দেয়। এরই মধ্যে দাঁড়িয়ে রয়েছে অনেক ছায়াঘেরা গাছ সেগুলো রোদের উত্তপ্ত তাপ থেকে চা গাছকে সুরক্ষা করে। সৌন্দর্য্য বৃদ্ধিতে তার অবদান অনেক। বেশিরভাগ চা বাগান গুলো ব্যক্তি মালিকানা। কমসংখ্যক সরকারী চা বাগান। উভয় প্রতিষ্টানের চা বাগানে প্রবেশের কিছু নিয়ম নীতি রয়েছে। রাস্তার পাশে বাগান গুলো সহজে ভ্রমন করতে পারবেন। পাশের চা বাগান গুলো তেমন আকর্ষন নয়। বেশি সাজানো গোছানো নয় তাই এরকম সুন্দর হয় না। ভিতরে বেশিরভাগ চাবাগান সজ্জিত। সারা বছর সবুজ পাতা থাকে। কারন তারা পানি সরবরাহ করে তাদের উৎপাদন বাড়ানোর জন্...

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান । বাংলাদেশের একমাত্র ট্রপিক্যাল বন । ভ্রমন করতে হলে জেনে রাখা উচিৎ

আপনাকে স্বাগতম আমাদের এই পেইজটি পড়ার জন্য । এই পেইজে সব সময় আপডেট তথ্য পাবেন লাউয়াছড়া সম্পর্কে । লাউয়াছড়া বন একটি চিরহরিৎ বন । সব সময় গাছের পাতা সবুজ থাকে । লম্বা লম্বা গাছ আর বড় গাছ আর কোথাও পাবেন না। আঁকা বাঁকা পায়েচলা পথে হাঁটা নিরবে বনকে উপভোগ করা। বেশির ভাগ গাছের বয়স ১০০ এর উপর। অনেক ঔষধি গাছ রয়েছে। তাই বোটানির ছাত্র ছাত্রীরা এখানে গবেষনার কাজে আসে। এই বনকে বলা হয়ে থাকে উল্লুকের শেষ আবাস স্থল। এখানেই কয়েকটি উল্লুক পরিবার দেখতে পারবেন। সংখ্যায় কম থাকায় সহজেই দেখা যায় না। ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষায় থাকলে অবশ্যই দেখতে পারবেন। লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান খুবই জনপ্রিয় একটি পার্ক । লাউয়াছড়া বন ছিল ভানুগাছ রিজার্ভ ফরেস্ট এর অধিন । পার্ক হিসেবে ঘোষনা হওয়ার পর থেকে জনপ্রিয়তা খুবই বেশি পেয়েছে । তাই বিশেষ দিন যেমন শুক্রবার, শনিবার অথবা ছুটির দিনে পর্যটকের ঢল নেমে আসে। ৮০০ থেকে ১০০০ মানুষ এই পার্কে আসে বিশেষ দিনগুলোতে।   এই বনের মূল আকর্ষণ হলো ট্রপিক্যাল রেইন ফরেস্ট । ঘন সংরক্ষিত বন । বন্য প্রানীর অভয়াশ্রম । যারা প্রকৃতি পছন্দ করেন তাদে...