সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুন, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

শ্রীমঙ্গলে রেস্টুরেন্ট এর তালিকা

শ্রীমঙ্গলে রেস্টুরেন্ট এর তালিকা চায়ের রাজধানী বলে খ্যাত শ্রীমঙ্গল। তাই এই স্থানের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে দিন দিন। তার সাথে পর্যটকের মনে বাসা বাঁধে শ্রীমঙ্গল দেখার। যদিও শহর টি ছোট, একটি উপজেলা তবুও অনেক গুনে গুণান্বিত। এর প্রচার প্রসার জেলার চেয়েও বেশি। এক সময় ব্রিটিশের অবস্থান এখানেই ছিল বেশি। দিন দিন দেশি বিদেশি পর্যটকের আগমনে স্থানীয় লোকেরা রেস্টুরেন্ট খুলেছেন শ্রীমঙ্গলে । কয়েকটি রেস্টুরেন্টের নাম এখানে দেয়া হলো ।     ( ১ ) কুটুমবাড়ি - খুবই জনপ্রিয় খাবার পরিবেশনকারী রেস্তোরা। অনেক দিন ধরে সুনাম ধরে রাখছে কারন তাদের খাবারের মান ভালো, পরিবেশ ও ভালো। অর্ডারের পরই খাবার রান্না করা হয়।   তার মানে হচ্ছে টাটকা খাবার। সব ধরনের দেশি ও ইন্ডিয়ান খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে। পার্সেলে খাবার নেওয়া যায়। শহরের প্রান কেন্দ্রে স্টেশন রোড এ চৌমুহনা সংলগ্ন এই রেস্টুরেন্ট এর অবস্থান। দুপুরের ও রাতের খাবার এর ব্যবস্থা এই রেস্টুরেন্ট করে থাকে। পর্যটকের জন্য পরিবেশ বান্ধব রেস্তোরা।     ( ২ ) পানসী -  ভালো রুচি সম্মত খাবার পাওয়া যায়। ক...

সাত কালার/ সাত লেয়ার চা

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য। এক গ্লাসে সাত স্তর বা সাতটি কালার চা উদ্ভাবন হয়েছিল শ্রীমঙ্গলে। প্রত্যেকটি স্তরের চা আলাদা আলাদা স্বাদের। কিন্তু খাওয়ার চেয়ে দেখাই সুন্দর। ভ্রমন শেষে অবশ্যই এর স্বাদটি উপভোগ করবেন। এ চা স্টলটি হচ্ছে ভ্রমনের একটি অংশ। শ্রীমঙ্গল থেকে রিকশায় এই স্পটে যাওয়া যায়। মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরে। 

হামহাম জলপ্রপাত

স্বাগতম আপনাকে বাংলাদেশের প্রশস্ত জলপ্রপাত হামহামে। এই জলপ্রপাত আদুমপুর রাজকান্দি বিটে ভারত সীমান্তবর্তি এলাকায় অবস্থিত। জলপ্রপাতটি ভ্রমন করতে হলে প্রায় ৫ কিলোমিটার পাহাড়ি উঁচু নিচু পায়ে চলা পথ ও ছড়া পথ অতিক্রম করে যেতে হবে। শুধু দুঃসাহসী পর্যটকের জন্য উপযুক্ত। এখানে গাইড বাধ্যতামূলক। কারন গহীন বন, ভারত সীমান্ত এলাকা। রাস্তা ভুলে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। নিরাপত্তার জন্য গাইড প্রয়োজন।  কিভাবে যাবেনঃ রিজার্ভ গাড়ীতে যেতে হবে। শ্রীমঙ্গল থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে।  শ্রীমঙ্গলে ভাড়া গাড়ী পাওয়া যায়। এখান থেকে ভাড়া করে সারাদিনের জন্য ভ্রমন করতে পারেন হামহাম ঝর্ণা। 

শ্রীমঙ্গলে ট্যুর গাইড সার্ভিস

শ্রীমঙ্গলে আপনাকে স্বাগতম। এক দিন বা দুই দিন ভ্রমন করার কিছু আকর্ষণীয় জায়গা রয়েছে। সঠিক তথ্য ভিত্তিক ভ্রমন করতে হলে অবশ্যই গাইডের প্রয়োজন। আমরা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত গাইড সেবা দেই। আপনার ভ্রমন নিরাপদ ও সুন্দর ভ্রমনের জন্য আমাদের কাছ থেকে গাইড হায়ার করতে পারবেন। যোগাযোগঃ ০১৬৭২২০১৩৪৬

চা বাগান ভ্রমন । চায়ের রাজধানীতে আপনাকে স্বাগতম

চা বাগান ভ্রমন । চায়ের রাজধানীতে আপনাকে স্বাগতম চায়ের রাজধানীতে আপনাকে স্বাগতম। দুটি পাতা একটি কুঁড়ির দেশ শ্রীমঙ্গল। সিলেট বিভাগের শ্রীমঙ্গল একটি উপজেলা সেখানে রয়েছে অসংখ্য চা বাগান। চারিদিকে অনেক সবুজ গালিচার মতো চা বাগান থাকার কারনে শ্রীমঙ্গলকে চায়ের রাজধানী বলে পরিচিত। বেশিরভাগ চা বাগান এই এলাকাতে। পাহাড়ী এলাকায় চা বাগান যেন সবুজের সমারোহ। চারিদিকে সবুজ আর সবুজ। তাকালেই দেখা যায় সবুজ কার্পেটের মতো বিস্তির্ন এলাকা কোথাও পাহাড়ী উপত্যকা যেন শিল্পির হাতে গড়া। সবুজ চায়ের বাগান মনের গ্লানি দূর করে দেয়। এরই মধ্যে দাঁড়িয়ে রয়েছে অনেক ছায়াঘেরা গাছ সেগুলো রোদের উত্তপ্ত তাপ থেকে চা গাছকে সুরক্ষা করে। সৌন্দর্য্য বৃদ্ধিতে তার অবদান অনেক। বেশিরভাগ চা বাগান গুলো ব্যক্তি মালিকানা। কমসংখ্যক সরকারী চা বাগান। উভয় প্রতিষ্টানের চা বাগানে প্রবেশের কিছু নিয়ম নীতি রয়েছে। রাস্তার পাশে বাগান গুলো সহজে ভ্রমন করতে পারবেন। পাশের চা বাগান গুলো তেমন আকর্ষন নয়। বেশি সাজানো গোছানো নয় তাই এরকম সুন্দর হয় না। ভিতরে বেশিরভাগ চাবাগান সজ্জিত। সারা বছর সবুজ পাতা থাকে। কারন তারা পানি সরবরাহ করে তাদের উৎপাদন বাড়ানোর জন্...

বাইক্কা বিল

বাইক্কা বিল হচ্ছে  হাইল হাওরের একটি বিলের (অংশের) নাম। সম্পুর্ণ হাওর মৎস্য জীবিদের জন্য উন্মুক্ত থাকায় তারা মাছ ধরতে পারে। কিন্ত বাইক্কা বিলটি সংরক্ষিত থাকায় কোন পেশার লোকই এখানে মাছ ধরা বা পাখি শিকার করতে পারে না উন্মুক্তভাবে।  সংরক্ষিত থাকার কারনে প্রতি বছর সাইবেরীয়া ও এন্টার্কটিকা থেকে অতিথি পাখি এখানে আসে। পাখি দর্শনার্থীদের উত্তম জায়গা। শ্রীমঙ্গল থেকে ১৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। রিজার্ভ গাড়ীতে এই পর্যটন এলাকা ভ্রমন করতে পারবেন। শীতকালই হচ্ছে উপযুক্ত সময়। 

মাধবপুর লেক

মাধবপুর লেক নয়নাভিরাম লেক। আপনাকে মুগ্ধ করবে। পাহাড়ি চা বাগান বেষ্টিত লেইক টি প্রায় ২ কিলোমিটার লম্বা আকাবাকা হয়ে গেছে। নিস্তব্ধ পরিবেশ পরিবেশ মন বিচলিত করবে। এই লেইকটি মাধবপুরে অবস্থিত, ন্যাশনাল টি কোম্পানির মালিকানাধীন। শ্রীমঙ্গল থেকে যেকোন ধরনের গাড়ী ভাড়া করে ভ্রমন করতে পারবেন এই দর্শনীয় স্থান। দূরত্ব প্রায় ২৪ কিলোমিটার। 

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান । বাংলাদেশের একমাত্র ট্রপিক্যাল বন । ভ্রমন করতে হলে জেনে রাখা উচিৎ

আপনাকে স্বাগতম আমাদের এই পেইজটি পড়ার জন্য । এই পেইজে সব সময় আপডেট তথ্য পাবেন লাউয়াছড়া সম্পর্কে । লাউয়াছড়া বন একটি চিরহরিৎ বন । সব সময় গাছের পাতা সবুজ থাকে । লম্বা লম্বা গাছ আর বড় গাছ আর কোথাও পাবেন না। আঁকা বাঁকা পায়েচলা পথে হাঁটা নিরবে বনকে উপভোগ করা। বেশির ভাগ গাছের বয়স ১০০ এর উপর। অনেক ঔষধি গাছ রয়েছে। তাই বোটানির ছাত্র ছাত্রীরা এখানে গবেষনার কাজে আসে। এই বনকে বলা হয়ে থাকে উল্লুকের শেষ আবাস স্থল। এখানেই কয়েকটি উল্লুক পরিবার দেখতে পারবেন। সংখ্যায় কম থাকায় সহজেই দেখা যায় না। ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষায় থাকলে অবশ্যই দেখতে পারবেন। লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান খুবই জনপ্রিয় একটি পার্ক । লাউয়াছড়া বন ছিল ভানুগাছ রিজার্ভ ফরেস্ট এর অধিন । পার্ক হিসেবে ঘোষনা হওয়ার পর থেকে জনপ্রিয়তা খুবই বেশি পেয়েছে । তাই বিশেষ দিন যেমন শুক্রবার, শনিবার অথবা ছুটির দিনে পর্যটকের ঢল নেমে আসে। ৮০০ থেকে ১০০০ মানুষ এই পার্কে আসে বিশেষ দিনগুলোতে।   এই বনের মূল আকর্ষণ হলো ট্রপিক্যাল রেইন ফরেস্ট । ঘন সংরক্ষিত বন । বন্য প্রানীর অভয়াশ্রম । যারা প্রকৃতি পছন্দ করেন তাদে...